আপনার মনে কি হিংসা, লালসা ও অলসতা
আছে?
তাহলে আপনার কপালে দুঃখ আছে।
‘গত’ অতীত।
‘আগামী’ ভবিষ্যৎ।
শুধু ‘আজ’টাই বাস্তব।
তাই ‘আজ’কে বাঁচুন। এই ‘আজ’-এরই
নাম জীবন।
সাফল্যের চাবিকাঠি কী?
জানেনই তো— পরিশ্রম।
মনে রাখবেন, এটাই প্রকৃতির বিধান ও চরম বাস্তবতা।
নিজেকে নিজের সাথে তুলনা করুন।
আর ভাবুন— আপনি কী করতে সক্ষম? আর
করছেন কী?
ভাবুন— আপনি পৃথিবীতে কেন?
কারণ, যে ব্যক্তি নিজ জীবনকে নিরর্থক ও উদ্দেশ্যহীন মনে করে সে প্রকৃতার্থে স্রষ্টাকে উপহাস করে।
নিজ জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও আদর্শ
পৃথিবী থেকে নিয়ে আবার পৃথিবীতেই বিতরণ করে যাবো—
এটাই তো কাম্য।
সংখ্যালঘু সমস্যার সব চেয়ে ভালো সমাধান
হল—
তাঁরা দ্বিগুণ পরিশ্রম করবে।
আপনার জীবন কি এতই সস্তা যে, কোন
‘যদি’ বা ‘হয়তো’র নিকট আত্মসমর্পণ করবেন?
নিশ্চয়ই নয়, তাহলে...
ইতিহাসের সমুদ্র থেকে মুক্ত সংগ্রহ
করুন!
দীর্ঘায়ু হবেন আপনি এবং সমৃদ্ধ হবে আপনার দেশ ও সমাজ।
একটা বাড়ি বানাতে ইটগুলোকে একটা একটা করে অত্নি যত্নে জুড়তে হয়।
জীবন-গড়ার কাজটাও খানিকটা তেমনই...।
ভিত্তির ইটটা যদি একটু বাঁকা হয়ে
যায়, তাহলে—
উঁচু-দীর্ঘ দেওয়ালটা পুরোটাই বাঁকা ও বে-মানান হবে।
মনে রাখা দরকার—
বাল্যকালের অভ্যাসগুলি আজীবন সঙ্গে থাকে।
মনকে সর্বদা ইতিবাচক ভাবনায় ব্যস্ত
রাখুন।
আর মনে কোনও ভালো চিন্তার উদয় হলে তা ডায়েরীতে লিখে রাখুন।
হিংসা, বিদ্বেষ ও অহংকার আগুনের
থেকেও ভয়ংকর।
যদি কারও মনে জন্ম নেয়, তার ধ্বংস অনিবার্য।
তাই পরিত্যাগ করুন যত দ্রুত সম্ভব।
যতদিন শ্বাস ততদিন আশ।
তাহলে মৃত্যুর আগেই কেন মরে যাচ্ছেন?
ছেলেদেরকে পড়ান।
আর মেয়েদেরকে অবশ্যই পড়ান।
কেননা, তাদের শিক্ষায় একটি পরিবার শিক্ষিত হয়।
উপদেশ কথার মাধ্যমে না দিয়ে কাজের মাধ্যমে দিন।
কারণ, কাজের মাধ্যমে প্রদত্ত উপদেশ অধিক কার্যকরী ও প্রভাবশালী।
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর প্রত্যেকটি
বস্তুকে তার বিপরীত বস্তুসহ সৃষ্টি করেছেন।
তাই রোগ থাকলে, থাকবে তার নিরাময়ের উপায়ও। আর সমস্যা থাকলে, তার সমাধানও।
অতএব নিরাশ না হয়ে চলুন আরও একবার চেষ্টা করে দেখি।
তাহলে আপনার কপালে দুঃখ আছে।
‘আগামী’ ভবিষ্যৎ।
শুধু ‘আজ’টাই বাস্তব।
জানেনই তো— পরিশ্রম।
মনে রাখবেন, এটাই প্রকৃতির বিধান ও চরম বাস্তবতা।
কারণ, যে ব্যক্তি নিজ জীবনকে নিরর্থক ও উদ্দেশ্যহীন মনে করে সে প্রকৃতার্থে স্রষ্টাকে উপহাস করে।
এটাই তো কাম্য।
তাঁরা দ্বিগুণ পরিশ্রম করবে।
নিশ্চয়ই নয়, তাহলে...
দীর্ঘায়ু হবেন আপনি এবং সমৃদ্ধ হবে আপনার দেশ ও সমাজ।
জীবন-গড়ার কাজটাও খানিকটা তেমনই...।
উঁচু-দীর্ঘ দেওয়ালটা পুরোটাই বাঁকা ও বে-মানান হবে।
বাল্যকালের অভ্যাসগুলি আজীবন সঙ্গে থাকে।
আর মনে কোনও ভালো চিন্তার উদয় হলে তা ডায়েরীতে লিখে রাখুন।
যদি কারও মনে জন্ম নেয়, তার ধ্বংস অনিবার্য।
তাই পরিত্যাগ করুন যত দ্রুত সম্ভব।
তাহলে মৃত্যুর আগেই কেন মরে যাচ্ছেন?
আর মেয়েদেরকে অবশ্যই পড়ান।
কেননা, তাদের শিক্ষায় একটি পরিবার শিক্ষিত হয়।
কারণ, কাজের মাধ্যমে প্রদত্ত উপদেশ অধিক কার্যকরী ও প্রভাবশালী।
তাই রোগ থাকলে, থাকবে তার নিরাময়ের উপায়ও। আর সমস্যা থাকলে, তার সমাধানও।
অতএব নিরাশ না হয়ে চলুন আরও একবার চেষ্টা করে দেখি।
বিন্দুতে সিন্ধু – ঘ
আব্দুল মাতিন ওয়াসিম
No comments:
Post a Comment