Saturday 26 February 2022

আরবি নাট্য সাহিত্যঃ উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ


আরবি নাট্য সাহিত্যঃ উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ
 
সাহিত্য সমাজ জীবনের দর্পন স্বরূপ। আর নাটক হচ্ছে সাহিত্যের একটা অন্যতম শাখা। নাটকের মাধ্যমে সমাজ জীবনের বিভিন্ন দিক অত্যন্ত সার্থক ভাবে উপস্থাপিত হয়। বর্তমান যুগে এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম[1] নাটক সম্পর্কে সমালোচক নিকোলসন বলেছেন— নাটক জীবন সম্মন্ধীয় ধারণার এমন ধরণের কাব্যিক প্রকাশ যা অভিনেতারা রূপ দিতে পারে এবং যা শব্দ মাধুর্য শোনার জন্য ও আঙ্গিক-ক্রিয়াদি দেখার জন্য উপস্থিত দর্শকদেরকে আনন্দ দান করতে পারে। সংস্কৃতির একটি সঙ্গানুসারে, নানা ব্যক্তির আচরিত কর্মের অনুকরন করলে তাকে নাটক বলা হয়।[2] মূলত যে সাহিত্যে অভিনেতা অভিনেত্রীগণ রঙ্গমঞ্চে উপস্থিত হয়ে সংলাপের মাধ্যমে ক্রিয়াকাণ্ডের দ্বারা জীবনকে রূপায়িত করে তাকেই নাটক বলে।
 
আরবি নাটক রচনার প্রচলন ঘটে উনবিংশ শতাব্দীতে। তার আগে আরবিতে নাটক রচিত হয়েছে বলে প্রমান পাওয়া যায় না। পরাধীন আরববাসীদের স্বাধীনতার চেতনা সঞ্চারী উন্মেষ থেকেই আরবী নাট্য সাহিত্যের জন্ম। আর এর বাস্তব প্রতিফলন ঘটে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর।
 
১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দে নেপোলিয়ানের মিশর আক্রমনের পর আরবদের মাঝে চেতনা শক্তি ক্রিয়া করে। মিশরীয় পণ্ডিত হাসান আবরার দারুল উলুম প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে পাশ্চত্য ভাবধারায় প্রতিষ্ঠিত স্কুল, কলেজবিশ্ববিদ্যালয়ে পশ্চিমাগণ বিভিন্ন বক্তৃতা ও নাটক মঞ্চস্থ করেন। এখান থেকেই আরবরা নাটক রচনার প্রেরণা লাভ করে। প্রথম প্রথম তারা কেবল পাশ্চাত্যের বিভিন্ন ভাষায় রচিত নাটকসমূহের কিছু কিছু আরবিতে অনুবাদ করেন। পরবর্তী পর্যায়ে এসে তারা স্বাধীন ভাবে আরবি ভাষায় নাটক রচনা শুরু করেন। এ ব্যাপারে আল-জিনান, আল-জারিদাসিয়ামা ছাড়া সুয়েজখাল উন্মুক্ত করণ ও মুহাম্মদ আলী দ্বারা প্রেরিত রিফায়া তাহযীর-এর পদ্ধতি নাটক রচনার পথের দিশারী।
 
আরবি নাট্য সাহিত্যের ক্রমবিকাশকে মোটামুটি ৫টি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে যথা—(১) ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দের পূর্ব সময় (২) ১৮৭৫ হতে ১৯১০ পর্যন্ত (৩) ১৯১০ হতে ১৯২০ (৪) ১৯২০ হতে ১৯৩০ এবং (৫) আধুনিক কাল।
 
(১) ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দের পূর্ব সময়
এ সময়ে আরবী নাট্য সাহিত্যে তেমন কোনো সাড়া জাগেনি। নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে কি না অথবা পেশাদার অভিনেতা অভিনেত্রী আছে কি না তাও জানা যায়নি। সম্ভবত এ সময়ে নাটক কেবল পুস্তুক আকারেই সীমাবদ্ধ ছিল। এ সময়ের উল্লেখ যোগ্য নাট্যাকারদ্বয় হলেন, সিরিয়ার সাহিত্যিক আল-আহদাব (১৮২৬-১৮৯১) এবং মারূন আন্‌-নাক্‌কা (১৮১৭-১৮৫৫)। আল-আহদাবই সর্ব প্রথম নাটক রচনা করেন। তিনি নাটকের বিষয় বস্তু রচনা করেন ঐতিহাসিক ঘটনা ও পূর্বপুরুষদের শৌর্য-বীর্যের রনাত্মক কাহিনী অবলম্বনে। তার রচিত নাটকগুলির মধ্যে ইস্কান্দার, আবু-নুওয়া, ইবনে যায়দুন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। আর মারূন নাক্‌কাশ (১৮১৭-১৮৫৫) ছিলেন অনুকরণকারী নাট্যকার। তিনি প্রধানতঃ ফরাসী নাট্য শিল্পী মোলের আলিফ লায়লা ওয়া লায়লা অবলম্বনে নাটক রচনা করেন। এতে তিনি সিরিয়ার সামাজিক চিত্র সংযোজন করেন।
 
(২) ১৮৭৫ ১৯১০ পর্যন্ত সময়কাল
এ সময়ে আরবী নাট্য সাহিত্যে এক অভূতপূর্ব সাড়া জাগে। ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে আদিব ইসহাক ও সেলিম নাক্‌কাশ-এর নেতৃত্বে আলেকজান্দ্রিয়াতে একটি পেশাদার অভিনেতা দলের আবির্ভাব ঘটে। সম্পূর্ণ ইউরোপীয় ভাবধারায় উজ্জীবিত হয়ে তারা নাটক মঞ্চস্থের এবং নাটকের পাঠসূচী গ্রহণের ব্যবস্থা করেন। ফলে আরব জগতে নাটক দর্শন ও নাটক রচনা উভয় ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব সাড়া পরিলক্ষিত হয়। তখন নাট্য রচনায় যারা শক্তিমত্তার পরিচয় দেন তাদের মধ্যে সিরিয়ার খলিল ইয়াজেজী এবং নাজিব হাদ্দাদ সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তাদের রচনার মাধ্যমে আরব পাঠকপাঠিকা ও দর্শকবৃন্দ নাটকের টেকনিক ও কলাকৌশল সম্পর্কে অবহিত হয় এবং ইউরোপীয় সমাজ জীবনের বৈচিত্রময় দিক তাদের সমাজ জীবনের মাপকাঠিতে বিচারের সুযোগ ঘটে। আল-ইয়াজেজির আল-আনান ওয়া আল-আমিন এবং আল-হাদ্দাদের সুলতান সালাহুদ্দিন নামক নাটক দুটি নাট্য জগতে এক আলোড়ন সৃষ্টি করে। আল হাদ্দাদ শেক্‌সপিয়ার, হোগেট কর্ণেলী প্রমুখ প্রখ্যাত নাট্যশিল্পীদের নাটক অনুবাদ করে আরবী ভাষায় প্রকাশ করেন। এখানে উল্লেখ্য যে, উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দুই দশক থেকে বিংশ শতাব্দীর প্রথম দশক পর্যন্ত আরবী নাট্য সাহিত্য এক গতানুগতিক ধারাতে প্রবাহিত হতে থাকে।
 
(৩) ১৯১০ ১৯২০ খ্রিস্টাব্দ
১৯১০ হতে আরবি নাটকে এক নতুন ধারা প্রবাহিত হয়। এই ধারায় নাটকের সংলাপে আঞ্চলিক কথ্য ভাষার ব্যবহার শুরু হয়। নাটক মঞ্চস্থ করার কলাকৌশলেও আধুনিক অঙ্গভঙ্গি পরিলক্ষিত হয়। তাছাড়া নাটকের বিষয়বস্তুও কেবল ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর উপর সীমবদ্ধ ছিল না। সমসাময়িক আরব সমাজ জীবনের বিভিন্ন বৈচিত্রময় দিক নাটকে সন্নিবেশিত হতে লাগে। ফলে আরবদের নাট্য শিল্প বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠতে আরম্ভ করে এই ব্যাপারে যে নাট্যকারদ্বয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন তারা হলেন কথাশিল্পী মুহামদ তাইমুর ও উসমান জালাল।
 
(৪) বিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশক
দশকে আরবী নাটকে কাব্যরীতির আবির্ভাব হয়। বলা যায় যে, নাটকে কাব্যরীতির প্রবর্তনে আরবী সাহিত্য আরেক ধাপ উন্নতির দিকে এগিয়ে যায়। মিশরের প্রখ্যাত কবি সাহিত্যিক আহমদ শাওকী সর্ব প্রথম আরবী ভাষায় নাট্য কবিতার প্রবর্তন করেন। তাঁর অনুকরণে মিশরে অন্যতম কবি খালীল মুতরানও কাব্যের ভাষায় নাটক রচনা করেন। কাব্যরীতিতে রচিত নাটকের মধ্যে শাওকীর মাজনুন এবং খালীল মুতরানের তাজেরুল বুন্দুকিয়াতা (অনূদিত) বিশেষ ভাবে উল্লেখ যোগ্য। কাব্যরীতিতে রচিত নাটক নাট্য ভুবনে এক নতুন সাড়া জাগায়। তবে এ রীতির নাট্যকারগণ সমালোচনার সম্মুখীন হন। সমালোচকদের মধ্যে ড তহা হোসান বলেনআরবী সাহিত্যে নাট্য শৈশাবস্থা, তাই নাটক পদ্যে নয় গদ্যে হওয়া দরকার নইলে দর্শকের বোধগম্য হবে না। তবে তারই সময়াসয়িক সমালোচক আজিজ আবাজা বলেনপশ্চিমা দেশে যদি কাব্যে নাটক রচনা ও মঞ্চস্থ হয় তবে আরবীতে হবে না কেন? ইংরাজী সাহিত্যে তো কাব্য নাট্য সফলতা ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
 
(৫) আধুনিক যুগে নাটকের পদার্পন ও উন্নতিসাধন
যুগের নাট্যকারগণ অন্যান্য ভাষায় সার্থক নাট্যকারদের মত স্বীয় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন এবং আরবী নাটককে আধুনিকায়নে নিয়ে এসেছেন। আধুনিক গদ্যরীতিতে নাটক রচনা করে যে সকল কথা শিল্পীরা এ যুগে খ্যাতি অর্জন করেছেন এবং তাদের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে আরবী নাট্য সাহিত্য সব দিক দিয়ে উন্নত হয়ে গৌরবের আসন লাভ করেছে তারা হলেন জিবরান খালিল জিবরান, ড তহা হোসাইন, তাওফীক আল-হাকীম, ইরাকের কবি ও কথা শিল্পী আব্দুল মাজিদ লুৎফী, রিফাত আল মাহীয়ু। আব্দুল আতী জালাল, মুহাম্মদ আব্দুল গনী হাসান, আব্দুল্লাহ আব্দুলজব্বার, মুহাম্মদ হাসান আল-ওয়াস প্রমুখ সাহিত্যিকগণ। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, খালিল জিবরানের ইরামা জাতিল ইমাদ, ড তহা হোসাইনের জুহুরুল ইসলাম, তাওফীক আল-হাকীমের মুহাম্মদ কালব আল-উম্ম, রিফাত আল-মাহীয়ু-এর রিজালুন ফি মালাবিসু বায়দায়ু, আতি জালালের গুরুবুল আতলানতিস, আব্দুল গণি হাসানের ইমরুল কায়েস ও ইবনে জায়দুন, আব্দুল জব্বারের আন-নেসাউল মাজিয়াতা প্রভৃতি নাটকগুলি আরবী নাট্য সাহিত্যকে সমৃদ্ধির উচ্চ আসনে সমাসীন করেছে।
 
আরবী নাট্য সাহিত্যের জন্ম হল উনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে। অতএব দেখা যাচ্ছে যে, মাত্র এক শতাব্দীর সময়কালের মধ্যে আরবী সাহিত্যের এই শাখাটি শত দিক দিয়েই পূর্ণরূপ পরিগ্রহ করেছে। কি ভাষা, কি বিষয়বস্তু, কি বৈষয়িক দৃষ্টিকোণ, কি কলাকৌশল, কি মঞ্চস্থ করার ব্যবস্থাপনা যে কোনো দিক দিয়েই বিচার করা হোক না কেন আরবী নাটক পৃথিবীর যে কোনো উন্নত ভাষার নাটকের সাথে প্রতিযোগীতা করার যোগ্যতা রাখে। আধুনিক যুগের প্রগতিশীল লেখক ও কবিদের সাধনায় বিভিন্ন পরীক্ষা-নীরিক্ষার মধ্য দিয়ে আরবি নাটক দৈনন্দিন উন্নতি ও সমৃদ্ধির উচ্চতম আসনে সামসীন হবার জন্য অব্যহিত গতিতে অগ্রসর হচ্ছে।
 
নাটকের ‍উপাদান
নাটকের প্রয়োজনীয় কিছু বিষয় আছে যথা (১) কাহিনী (২) ঘটনার পরস্পরা (৩) চরিত্র কিত্তন (৪) সংলাপ (৫) প্রয়োজন বোধে স্থানিয় পরিবেশ (৬) বিশিষ্ট রচনাভঙ্গি (৭) জীবন সম্পর্কে একটি পূর্ণ বা স্পষ্ট ধারণা (৮) নায়ক নায়িকা () রঙ্গমঞ্চ (১) দর্শক।
 
নাটকের শ্রেণী বিন্যাস
প্রকাশ থাকে যে, নাটকের শ্রেনী বিভাগ কোনো যুগে বা দেশে একটি মাত্র ভিত্তিকে আশ্রয় করে কল্পিত হয়নি। বরং শিল্প আদর্শ ভেদে বিভিন্ন যুগে ও বিভিন্ন জাতির দ্বারা নাটকের শ্রেনী সুবিন্যস্ত হয়েছে। নাট্য সমালোচক ও ঐতিহাসিকগণের মতে নাটক প্রধানত ২ প্রকার যথা (১) রোমান্টিক ও (২) ক্ল্যাসিক। অবশ্য হান্না আল-ফাখুরী নাটককে গুরুত্বপূর্ণ দুটি ভাগে বিভক্ত করেছেন যথা (১) ট্রাজেডি এবং (২) কমেডি। অধ্যাপক এলারডাইস তাঁর Theory of Drama গ্রন্থে নাটককে ৫ ভাগে বিভক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন— Leaving aside the variant forms of tragic-comedy therefore we find many kinds of drama associated in pairs-tragedy-melodrama comedy farce.
 
ড সাধন কুমার ভট্টাচার্য তাঁর নাট্যতত্ত্ব মিমাংশা গ্রন্থে নাটককে নিম্নোক্ত ভাগে বিভক্ত করেছেন—
ভাবসংবেদন রীতিতে— (১) ট্রাজেডী (২) কমেডী (৩) ট্রাজি-কমেডী (৪) মেলোড্রামা ও (৫) ফার্স।
গঠন রীতিতে— (১) ক্লাসিক্যাল ও (২) রোমান্টিক।
বিষয়বস্তুর উৎস ভিত্তিতে— (১) পৌররানিক (২) ঐতিহাসিক (৩) ঐতিহাসিক কল্প চরিত্রমূল (৪) সামাজিক (৫) পারিবারিক (৬) উপকথাশ্রয়ী ও (৭) কাল্পনিক।
উপাদান যোজনা বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে (১) গীতি নাট্য (২) যাত্রা (৩) নৃত্য নাট্য ও (৪) চরিত নাটক বা জীবনী নাটক (৫) রূপক বা সাংকেতিক নাটক
আয়তনের দিক থেকে— (১) মহানাটক (২) নাটক (৩) নাটিকা এবং (৪) একাঞ্চিতা।
রচনা মাধ্যম হিসেবে— (১) পদ্য নাটক (২) গদ্য নাটক ও (৩) পদ্য-গদ্যময় নাটক
উদ্দেশ্য ভিত্তিতে (১) ঘটনা নাট্য (২) চরিত্র নাট্য (৩) রস নাট্য এবং (৪) তত্ব নাট্য।
উপস্থাপনার রীতিতে— (১) বাস্তবিক নাটক (২) ভাবাতন্ত্রিক নাটক (৩) রুপক নাটক (৪) সাংকেতিক নাটক এবং (৫) একস্ট্রেশানিষ্টিক নাটক।
বিষয় বস্তুর প্রকৃতিতে— (১) ধর্মমূলক (২) নীতিমূলক (৩) আধ্যাত্মিক (৪) রাজনৈতিক (৫) অর্থনৈতিক (৬) প্রেমমূলক (৭) দেশপ্রেম মূলক (৮) সমাজরীতি মূলক (৯)ষড়যন্ত্র মূলক (১০) রোমাঞ্চকর দুঃসাহস মূলক (১১) অপরাধ আবিস্কার মূলক প্রভৃতি।
 
আর রসের দিক থেকে (১) নাটক (২) প্রহসন। প্রহসন হলো অতি মাত্রায় লঘু কল্পনাময়, আতিশ্য ব্যাঞ্জক, হাস্যরসাজ্জল, সংস্কারমুলক নাটককে প্রহসন বলা হয়। আর প্রহসনকে (১) সমাজ সংস্কারমূলক (২) হাস্যরস প্রধান (৩) বিদ্রূপাত্মক (৪) বুদ্ধিবৃত্তিমূলক ইত্যাদি ভাগে বিভক্ত করা হয়
 
আব্দুল মাতিন ওয়াসিম

[1] নাটক সম্বন্ধে G. Hauptman বলেছেন— Drama is undoubtedly the greatest from of literature all thoughts are thought dramatically all life is have dramatically.
[2] The New Encyclopedia of Britannica-তে বলাহয়েছে Dramatic literature the text of play that can be read as distinct from being seen and heard in performance, Philip. A. Coggir-এর মতে Drama is the conceivable as communal artist design for communication, Elizabeth Draw বলেন Drama is the creation and re presentation of life in terms of the theater. প্রখ্যাত নাট্য পন্ডিত এ্যারিষ্টেটল বলেছেন— Drama is the imitation of life of human action on the stage. জর্জ বার্নাডশ বলেছেন— (Drama) Presentation in parable of the conflict between mans’ win and his environment in a word of problems. John Dryden এর মতে নাটক হলো A play ought to be just and likely image of human nature representing its passions and the changes of fortune to which it is subjected for the delight and instruction of mankind.
The World Book এ আছে নাটক হলো রঙ্গমঞ্চে কুশলীবিদগন কর্তৃক অভিনিত গদ্য শিল্প কর্ম।

1 comment:

  1. babyliss pro titanium 1.5 oz - Titanium Sports
    Buy smith titanium products related to babyliss pro titanium 1.5 oz for revlon titanium max edition Titanium Sport, Sports, Clothing, Toys and omega seamaster titanium more online apple watch stainless steel vs titanium at a discounted titanium rod in leg price.

    ReplyDelete